২৭ জুলাই ২০২৪, শনিবার

কাঁদছে নাপোলি

- Advertisement -

সীমান্তের বিভেদ তুচ্ছ করে একজন মানুষ কতোটা আপন হয়ে উঠতে পারে? প্রশ্নের উত্তর এই সময়টায় নাপোলিবাসীরই সবচেয়ে ভালো জানার কথা। বুধবার রাতে পরকালের যাত্রী হয়েছেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনা, আর কান্না ঝরেছে ইতালির শহর নাপোলির রাস্তায়। এই শহরের ক্লাবের হয়েই যে অনেকটা সময় খেলেছেন ফুটবলের জাদুকর, এনে দিয়েছেন ক্লাবটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ সাফল্য।

ম্যারাডোনা নাপোলি ছেড়েছেন ১৯৯২ সালে, তার ১৫ মাস আগে নিষিদ্ধ হয়েছেন শক্তিবর্ধক মাদক গ্রহণের দায়ে। তবে যতই বিতর্ক হোক, ম্যারাডোনা ছিলেন নাপোলির রাজপুত্র, আছেন, হয়তো থাকবেনও।

ম্যারাডোনা মারা গেছেন ৬০ বছর বয়সে, গেল তিন দশকে এই মহাতারকার এনে দেওয়া সাফল্য এখনও ছুঁতে পারেনি নাপোলি। সাত মৌসুম খেলে দুটি সিরি আ ও একটি উয়েফা কাপসহ পাঁচটি শিরোপা! তাইতো নাপোলির জনগণ তথা নাপোলিতানোদের ‘সোনার সন্তান’ প্রয়াত মহানায়ক দিয়েগো আরমান্দো ম্যারাডোনার মহাপ্রয়াণে বুধবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে সূর্যোদয় অবধি আলোকিত ছিল ভূমধ্যসাগর তীরে নাপোলির বিখ্যাত সান পাওলো স্টেডিয়াম। নাপোলির রাস্তায় বেরিয়েছিল কান্নার মিছিল।

গোটা দুনিয়ার মানুষের কাছে ম্যারাডোনা এখন মৃত, তবে নেপোলির ভক্ত, সমর্থকদের কাছে ম্যারাডোনা অমরত্ব পেয়েছেন মৃত্যুরও বহু আগে।

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -

সর্বশেষ

- Advertisement -
- Advertisement -spot_img