জিততে দরকার ৭৫ বলে মাত্র ৭ রান, তাওহীদ হৃদয় আগের দুই বলেই হাঁকিয়েছেন এক ছক্কা, এক চার। জিয়াউর রহমানের পরের বলটাও মারলেন সজোরে। এবার আর ছয় হয়নি, বাউন্ডারিতে ক্যাচ দিয়েছেন নিহাদুজ্জামানের হাতে। তার আগে অবশ্য খেলেছেন ১৩ বলে ৩১ রানের ঝড়ো এক ইনিংস। ১০ ওভারের আগেই কুমিল্লার জয় পাওয়াতে যেই ইনিংসের আছে বড় অবদান।
মাত্র ৯.২ ওভারেই জয় নিশ্চিত করেছে ভিক্টোরিয়ানস। প্রথমে ব্যাট করে পয়েন্ট তালিকার দুই নম্বরে থাকা চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের সংগ্রহ ছিল মাত্র ৭২ রান। ৭৩ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে কুমিল্লাও তিন উইকেট হারিয়েছে ঠিক, কিন্তু জয় পেতে সমস্যা হয়নি এতটুকুও। যদিও, হৃদয় ছাড়া কেউই সেভাবে সুবিধা করতে পারেনি। মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাট থেকে এসেছে ২৪ বলে ১৬* রান। মাত্র ২ রান করেই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেছেন লিটন দাশ, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ব্যাট থেকে এসেছে ৫ রান।
সাত উইকেটের বড় জয়ে পয়েন্ট টেবিলের তিন নম্বরে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। হারলেও দুই নম্বর পজিশনেই থাকছে চট্টগ্রাম। সবার উপরে খুলনা টাইগার্স, ভিক্টোরিয়ানসের জয়ে চার নম্বরে রংপুর রাইডার্স।