১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয়

- Advertisement -

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের ঘরের মাটিতে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে জয় ছিল না বাংলাদেশের। এবারের সফরে ৫০ ওভারের ফরম্যাটে সেই অপ্রাপ্তি ঘুচানোর পর অপেক্ষা ছিল টি-টোয়েন্টিতে। তার জন্য টাইগারদের বেশি সময় লাগেনি। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেই পেয়ে গেছে কাঙ্খিত সেই জয়ের দেখা। কিউইদের ৫ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ।

রান তাড়ায় ছক্কা মেরে শুরু করেছিলেন রনি। প্রথম ওভারে টিম সাউদির ওভার থেকে ৭ রান তোলে বাংলাদেশ। এরপরই ঘটেছে ছন্দপতন। রনি পুল করেছিলেন, তবে টাইমিং হয়নি মোটেও। ৭ বলে ১০ রান করে মিলনের বলে সাউদির হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন।

দারুণ বোলিং করেছেন শেখ মাহেদী হাসান

উইকেটে এসে দারুণ খেলছিলেন শান্ত। চার বাউন্ডারি মেরে দারুণ কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তবে তাকে থামিয়েছেন জিমি নিশাম। ১৪ বলে ১৯ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন টাইগার অধিনায়ক। উইকেটে আসার পর দারুণ সব শট খেলেছেন সৌম্য সরকার। ইশ সোধিকে ছক্কা মারার পর বাউন্ডারি মেরেছেন রিভার্স সুইপে। সিয়ার্সকেও স্বাগত জানিয়েছিলেন বাউন্ডারিতে। তবে পরের বলেই থামতে হয়েছে তাকে, সিয়ার্সের গুড লেংথের বলে আড়াআড়ি খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন সৌম্য।

তাওহীদ হৃদয় যখন ব্যাটিংয়ে নামেন তখন ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৬৭ রান। উইকেটে আসার পর থেকেই দারুণ খেলেছেন হৃদয়। বেন সিয়ার্সকে দারুণ এক ছক্কা মেরে ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তার সামনে সুযোগ ছিল ম্যাচ শেষ করে আসার কিন্তু আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন। এরপর দ্রুত ফিরেছেন আফিফ হোসেন ধ্রুবও।

৪২ রানে অপরাজিত ছিলেন লিটন

তবে একপ্রান্তে অটল ছিলেন লিটন কুমার দাশ। বাকিদের আসা যাওয়ার মিছিলে দায়িত্বশীল ব্যাটিং করেছেন তিনি। যদিও ইনিংসের শুরুর দিকে রান পেতে সংগ্রাম করছিলেন এলকেডি। শেষ পর্যন্ত ৩৬ বলে ৪২ রান করে অপরাজিত থেকে বাংলাদেশের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন তিনি।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন টিম সাউদি, অ্যাডাম মিলনে, জিমি নিশাম, বেন সিয়ার্স ও মিচেল স্যান্টনার।

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -

সর্বশেষ

- Advertisement -
- Advertisement -spot_img