পেসার ফ্রেন্ডলি উইকেটে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ওভারেই শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন সাইফ হাসান। বাহাতি পেসার ফার্নান্দোর ইনসুইং বলে রিভিউ’তে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পরেন এই ডানহাতি ওপেনার।
প্রথম ঘন্টায় নতুন বলে সুইং আর বাউন্সের দেখা মেলে। তবে তামিম আর শান্ত ওসব ঠিকই সামলে নেন। অভিজ্ঞ তামিম রেঞ্জে বল পেলেই ফায়দা তুলেছেন। স্ট্রাইক রেট দেখলে মনে হবে ওয়ানডে খেলছেন। তবে ব্যাটিংয়ে এই আত্ববিশ্বাসটাই প্রতিপক্ষকে পরিকল্পনা পাল্টাতে বাধ্য করেছে।
দশটা চার, তেপান্ন বলে তামিমের উনত্রিশতম টেস্ট ফিফটি। শুরু থেকেই মাঝ ব্লেডে খেলছেন ড্যাশিং ওপেনার, স্ট্রেইট আর কাভার ড্রাইভে বাহবা কুড়িয়েছেন ধারাভাষ্যকারদের। ফিফটির পরেও একই টেম্পোতে ব্যাট চালিয়ে গেছেন, ক্যারিয়ারের দশম সেঞ্চুরির খুব কাছে গিয়ে আক্ষেপে পুড়ছেন। পনেরো চারে একশো এক বলে নব্বই করে ফার্নান্দোর অফ স্ট্যাম্পের বাহিরের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তামিম। এই ইনিংসেই মুশফিককে পেছনে ফেলে টেস্টে বাংলাদেশের সেরা রান সংগ্রাহকের লিস্টে টপে উঠলেন তামিম ইকবাল।
অপর প্রান্তে ঠিকই নাজমুল হোসেন শান্ত ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। একশো বিশ বলে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি শান্তর উইলোতে। দ্বিতীয় সেশন শেষে দুই উইকেটে দুইশো রান বাংলাদেশের।
স্কোরঃ বাংলাদেশ ২০০/২ (৫৩ ওভার) (তামিম ৯০, শান্ত ৭৮*,মুমিনুল ২১*) (ট্রি-ব্রেক)