১৯৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৯ রানে প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড, ওপেনার দাউইদ মালানকে আউট করেন পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। তবে এরপরই শুরু হয় জনি বেয়ারস্টো শো। খেলেন ২১ বলে ৩৪ রানের ইনিংস। দলীয় ৫১ রানে তাঁকে আউট করেন মুস্তাফিজ। এরপর ইংলিশ ব্যাটাররা অতিদ্রুত গতিতে রান তোলার চেষ্টায় থাকলেও দলীয় ১১৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে খানিকটা চাপে পড়ে তারা। তবে বিধি বাম। অলরাউন্ডার মঈন আলীর টি-টোয়েন্টি স্টাইলে ফিফটির সুবাদে ৪ উইকেট এবং ৭৭ বল বাকি রেখেই জয়ের বন্দরে পৌছে যায় ইংলিশরা।
বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। এর আগে, টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। তবে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের কল্যাণে মোটামুটি দ্রুত গতিতেই রান তোলে বাংলাদেশ। ব্যক্তিগত ৪৫ রানে মার্ক উডের বলে আউট হন তিনি। এরপর মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ কিংবা তাওহীদ হৃদয় কেউই ইনিংস বড় করতে পারেননি।
তবে উইকেটের আরেক প্রান্তে বাকি ব্যাটারদের আশা যাওয়ার মিছিলে একাই লড়াই করে যাচ্ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। খেলেন ৭৪ রানের এক দারুণ ইনিংস। টাইগারদের ইনিংসের মাঝে বৃষ্টি হানা দিলে বেশ কিছুক্ষণ খেলা বন্ধ থাকে, যার কারণে ৫০ ওভারের ম্যাচ পরবর্তীতে হয়ে দাঁড়ায় ৩৭ ওভারের ম্যাচে। নির্ধারিত ওভার শেষে ১৮৮ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
ইংলিশদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি পেসার রিস টপলি।