শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত, তবে সেই শুরুর ধার শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেনি টটেনহ্যাম। তবুও রক্ষা যে হারতে হয়নি, শেষ সময়ের গোলে পয়েন্টে ভাগ বসিয়ে মাঠ ছেড়েছে উলভস।
ম্যাচের প্রথম মিনিটেই টাঙ্গুই এনডম্বেলের গোলে এগিয়ে যায় হোসে মরিনিওর দল। তবে বাকি সময়টা শুধুই উলভসের। ৫৫ শতাংশ বল ছিল তাদের পায়ে, অন্যদিকে ম্যাচের ২১ মিনিটের পর প্রতিপক্ষের পোস্টে কোন শট নিতে পারেনি টটেনহ্যাম।
ম্যাচের ৮৬তম মিনিটে সফলতা পায় উলভস। রোমাইন স্যাইস হেডে সমতায় ফেরে স্বাগতিক দল। সুযোগ এসেছিল জয়েরও, তবে দেয়াল হয়ে ছিলেন টটেনহ্যামের গোলরক্ষক হুগো লরিস।
এখন পর্যন্ত খেলা ১৫ ম্যাচের পর টটেনহ্যামের পয়েন্ট ২৬, অন্যদিকে সমান ম্যাচে উলভসের পয়েন্ট ২১।
দলের এমন পারফর্মেন্সে হতাশ মরিনিও। গণমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘উলভারহ্যাম্পটনের বিপক্ষে এক পয়েন্ট পাওয়াটাকে খারাপ বলা না গেলেও প্রথম মিনিটে গোল করার পর বাকি ৮৯ মিনিটে আমাদের আরও গোল করা উচিত ছিল। ব্যাপারটা হতাশার। আমার কাছে মনে হয়েছে সেই আকাঙ্খাটা আমাদের ছিল না।