২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার

চারজনের পাঁচ টাচে দ্বিতীয় গোল

- Advertisement -

৩৫ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকের সুযোগ পায় আর্জেন্টিনা। মিডফিল্ডে পাওয়া বল ডান পায়ের আলতো টোকায় রডরিগো ডি পলের দিকে বাড়ান লিএনেল মেসি। সেন্টার লাইন বরাবর দাঁড়ানো ডি পল বল রিসিভ করার বদলে প্রথম টাচেই বল সামনে পাস দেন সামনে, ততক্ষণে কাউন্টার অ্যাটাকের জন্য মিডফিল্ড দেখে উঠে গেছেন অ্যালক্সিস ম্যাকঅ্যালিস্টার।

ডি পলের থেকে পাওয়া বল তিনিও রিসিভ করার বদলে প্রথম টোকাতেই সামনে বাড়ান, চলতে থাকে বলের পেছনে ম্যাক অ্যালিস্টারের দৌড়, লক্ষ্য ফ্রান্সের ডি বক্স। বক্সের শেষ মাথায় পৌঁছে নিজের দ্বিতীয় ছোঁয়ায়, বলকে ফ্রেঞ্চ পেনাল্টি বক্সের যান থেকে বায়ে ক্রস করেন ম্যাক অ্যালিস্টার, ততক্ষণে ফাঁকায় দাঁড়িয়ে পেছন থেকে আসা অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া।

ঠান্ডা মাথায় প্রথম ছোঁয়াতেই বল জালে, এগিয়ে গিয়েও ডি মারিয়ার কাছাকাছি পৌঁছতে ব্যর্থ হয়েছে হুগো লরিস। দুই গোলের লিডে ততক্ষণে বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন আর্জেন্টাইদের চোখে মুখে। সেই আনন্দেই কিনা, গোল করেও ডি মারিয়াকে কাঁদে দেখা গেলো।

যার ফলে স্বপ্নের মতো বিশ্বকাপ ফাইনালের প্রথমার্ধ শেষ করলো আর্জেন্টিনা। শুরুতেই লিওনেল মেসির পেনাল্টি দিয়ে গোল। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি আলবিসেলেস্তেদের। বরং ফ্রান্সের কাটা ঘায়ের উপর নুনের ছিটা দিয়েছে অ্যাংহেল ডি মারিয়ার ৩৬তম মিনিটের গোল।

তবে আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় গোলটি ছিল দেখার মতো।। কাউন্ট অ্যাটাক দিয়ে রড্রিগো ডি পলকে মেসির পাস,সেই পাস কন্ট্রোল না করেই ম্যাক অ্যালিস্টারকে পাস অবশেষে সেই ডানদিকের বাড়ানো বল দিয়ে ডি মারিয়ার ক্লিনিকাল ফিনিশ। যেনো ফুটবল পায়েই কাব্য রচনা করে ফেললো লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। পাঁচ টাচ, ৪ খেলোয়াড়, ১ গোল।

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -

সর্বশেষ

- Advertisement -
- Advertisement -spot_img