২০১৫ সালে একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে বাদ পড়েছিলেন রনি। এবার আবার যখন সুযোগ পেয়েছেন টি-টোয়েন্টি টিমে। দলের দায়িত্বটা সাকিব আল হাসানের হাতে। আর দলটির প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। এটা কিছুটা হলেও রনিকে তাঁর সহজাত খেলাটা খেলতে সাহায্য করছে। দুজনের যুগলবন্দীতে আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলছে বাংলাদেশ দল। রনি সেই দলে পেয়েছেন নিজের সহজাত খেলার স্বাধীনতা। আর সে কৃতিত্বটা অধিনায়ক ও প্রধান কোচকেই দিচ্ছেন রনি।
আজ চট্টগ্রামে জাতীয় দলের টিম হোটেলে সাংবাদিকদের বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে রনি একটু অতীতে ফিরে গেলেন, ‘সাকিব ভাই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে আবাহনীতে একসঙ্গে খেলেছি প্রায় ১২ বছর আগে। তখন একই ইনটেন্ট ওনার ভেতরে ছিল। উনি সব সময় ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করেন আর ডমিনেট করার চেষ্টা করেন।’
রনির কাজটা সহজ করে দিচ্ছেন তাঁর ওপেনিং সঙ্গী লিটন দাস। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে পাওয়ার–প্লেতে কমপক্ষে ৭০০ বল খেলা ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত রান তুলেছেন লিটন (১৪২ স্ট্রাইক রেট)।দ
দুজনের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের রসায়ন জানতে চাইলে রনি বললেন, ‘আমি মনে করি, ও (লিটন) এখন বাংলাদেশ দলের মূল ব্যাটসম্যান। ওর সঙ্গে ব্যাটিং করতে পারা সত্যিই অনেক আনন্দের ব্যাপার। কারণ, আমরা চেষ্টা করি সব সময় স্ট্রাইক রোটেট করার। ওর সঙ্গে ব্যাটিং করলে আপনি বুঝতেই পারবেন না, কীভাবে রান হয়ে যাচ্ছে। ওর ব্যাটিং দেখলে মনে হয়, শুধু দেখেই যাই। ওর ব্যাটিং দেখে অনেক কিছু শেখার আছে।’