২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার

সেঞ্চুরিয়নের রেকর্ড ভাঙতে হায়দ্রাবাদ-মুম্বাইয়ের লাগল ১ বছর ১ দিন

- Advertisement -

২০ কোটি ৫০ লাখ রুপিতে প্যাট কামিন্সকে কিনে আইপিএল শুরুর আগেই রীতিমতো একটা রেকর্ড গড়েছিল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। টুর্নামেন্টে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেই মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে কামিন্সের দল গড়ল অবিশ্বাস্য আরো এক রেকর্ড। এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান, আইপিএলে দলীয় সর্বোচ্চ রান, ফিফটি হাঁকানোর পথে একজনের রেকর্ড আরেকজনের ভেঙে দেওয়া—এক কিংবা দুই নয়, সাত সাতটা রেকর্ডের সাক্ষী হয়ে থাকল হায়দ্রাবাদের রাজিব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম।

প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৩ উইকেটে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের ২৭৭ এবং মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের ৫ উইকেটে ২৪৬ রানে দুই দল মিলে করেছে ৫২৩ রান। আইপিএল তো বটেই, হায়দ্রাবাদ–মুম্বাই ম্যাচের এই রান ছেলেদের স্বীকৃত টি–টোয়েন্টিতেও সর্বোচ্চ। সেঞ্চুরিয়নে সাউথ আফ্রিকা–ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচের ৫১৭ রানের রেকর্ড ভাঙল ঠিক এক বছর এক দিনের ব্যবধানেই।

ট্রাভিস ১৮ বলে এবং অভিষেক ফিফটি হাঁকিয়েছেন ১৬ বলে

হায়দ্রাবাদের হয়ে ১৮ বলে ট্রাভিস হেডের ফিফটির রেকর্ড চার ওভার পরেই ভাঙলেন অভিষেক শর্মা, ১৬ বলে ফিফটি করে। হায়দ্রাবাদের ব্যাটাররা মেরেছেন ১৮টি ছয়, মুম্বাইয়ের ব্যাটাররা এ দিক থেকে ছাপিয়ে গেছে তাদের, ছক্কা সংখ্যা ২০। সব মিলিয়ে ৩৮টি ছয় আইপিএলে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১৮ বেঙ্গালুরু–চেন্নাই ম্যাচে ছক্কা ছিল ৩৩টি।

ছেলেদের স্বীকৃত টি–টোয়েন্টিতেও এক ম্যাচে ৩৮টি ছক্কা রীতিমতো বিশ্বরেকর্ড। এত দিন এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ড ছিল ৩৭টি ছয়, ২০১৮ সালে আফগান প্রিমিয়ার লিগের বাল্ক-কাবুল ম্যাচে। ছয়ের সাথে দুই দলের ব্যাটাররা মেরেছেন ৩১টি চারও, মোট বাউন্ডারি সংখ্যা ৬৯। এখানেও সর্বোচ্চ বাউন্ডারির রেকর্ড। যদিও যৌথভাবে, সমানসংখ্যক বাউন্ডারি দেখা গিয়েছিল ১৪ বছর আগে চেন্নাই–রাজস্থান ম্যাচে।

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -

সর্বশেষ

- Advertisement -
- Advertisement -spot_img