১২ মে ২০২৪, রবিবার

হয়েছেন ‘সিনিয়র’, বেড়েছে দায়িত্বটাও

- Advertisement -

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ইতোমধ্যে পেরিয়ে গেছে ৬ বছর। ৭ বছর হবে এই জুনে… তাই, এখন আর দলের জুনিয়র ক্রিকেটার বলার উপায় নেই লিটন কুমার দাসকে। প্রথম ওয়ানডেতে মাত্র ১ রানে সাজঘরে ফেরা লিটন দ্বিতীয় ওয়ানডেতে খেলেছেন ১৩৬ রানের এক অতিমানবীয় ইনিংস! আফগান বোলার রশিদ খান-মুজিব উর রহমানের বিশ্বমানের স্পিনটাও সামলে গেছেন মাথা ঠাণ্ডা রেখেই। বাংলার এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার যতো সিনিয়র হচ্ছেন, বাড়ছে দায়িত্বটাও। তাই তো দলের যেকোনো পরিস্থিতিতে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলে যাওয়াটাই এখন লিটনের প্রধান কাজ।

“আমরা সিনিয়র হচ্ছি না! আমরাও তো ম্যাচ খেলে খেলে ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। আমি ৫ বছর খেলে ফেলেছি, আফিফরাও দুই-তিন বছর ধরে খেলছে। আমাদের অভিজ্ঞতা বাড়ছে। কোন বোলারের বিপক্ষে কীভাবে ব্যাট করব, সেই প্ল্যানটা সাজানোই এখন আমাদের প্রধান কাজ”- বলছিলেন লিটন  

দুজনে মিলে গড়েছেন ২০২ রানের জুটি

সেই ওপেনিংয়ে নেমে ৪৭তম ওভার পর্যন্ত রশিদ-মুজিবদের স্পিন বোলিং সামলে রীতিমতো ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়ে গেছেন লিটন। ধীরে ধীরে দলের সিনিয়র ক্রিকেটার হয়ে ওঠা লিটন অবশ্য টপ অর্ডারে সাথে পেয়েছিলেন আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিমকে। দু’জন মিলে করেছেন দায়িত্বশীল ব্যাটিং, ২০২ রানের জুটি গড়ে করে গেছেন কাজের কাজটা! তাই তো মনে তৃপ্তি নিয়েই লিটন জানালেন, “পার্টনারশিপটা আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ আমরা জানতাম যে, তাদের হাতে কী ধরনের স্পিনার আছে। তাই আমার আর মুশি ভাইয়ের লক্ষ্যই ছিল যতোক্ষণ টিকে থাকা যায়। তাহলে পেছনের দিকে যারা আছে তাদের জন্য কাজটা সহজ হবে। যদিও পেছনের ব্যাটাররা আজকে খুব একটা সময় পায়নি, তবে যে প্ল্যানিংটা ছিল তাতে আমরা সফল হয়েছি।”         

 

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -

সর্বশেষ

- Advertisement -
- Advertisement -spot_img